Azam Uddin, পরিচালক,
কৃষিমন্ত্রী ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক এমপি বলেছেন, হাওরে পর্যাপ্ত পরিমাণ ধান হয়, যা দেশের খাদ্য...
শ্রেণীভুক্ত কৃষক | |||
---|---|---|---|
অশ্রেণীভুক্ত | ০ জন | ||
ভূমিহীন | ০ জন | ||
প্রান্তিক | ০ জন | ||
ক্ষুদ্র | ০ জন | ||
মাঝারী | ০ জন | ||
বড় | ০ জন |
সাধারণ তথ্য | |||
---|---|---|---|
পৌরসভা | ১ টি | ||
ইউনিয়ন | ১৪ টি | ||
ওয়ার্ড | ১৪১ টি | ||
ব্লক | ৪৩ টি | ||
মৌজা | ১৭৫ টি | ||
গ্রাম | ২১৮ টি | ||
বাৎসরিক মোট বৃষ্টিপাত | ১২৫০ মি.মি. |
মোট আয়তন | ৪৫১৯২ হেক্টর |
শহর অঞ্চলের আয়তন | ২৪৬০ হেক্টর |
গ্রাম এলাকার আয়তন | ১৪৫০০ হেক্টর |
কাঁচা ও পাকা রাস্তার আয়তন | ৫৩০ হেক্টর |
কৃষি সম্পর্কিত অবকাঠামোর আয়তন | ৫০ হেক্টর |
শিল্প এলাকার আয়তন | ১২০ হেক্টর |
অন্যান্য স্থাপনার আয়তন | ১৪০ হেক্টর |
জনসংখ্যা বিষয়ক তথ্য | |||
---|---|---|---|
মোট জনসংখ্যা | ৫৪১১৫৮ জন | ||
পুরুষ জনসংখ্যা | ২৫৯৯১২ জন | ||
মহিলা জনসংখ্যা | ২৮১২৪৬ জন | ||
কৃষক পরিবার | ৬৫৮০৩ টি |
খাদ্য বিষয়ক তথ্য | |||
---|---|---|---|
মোট খাদ্য উৎপাদন এর পরিমাণ | ১২০৪৫০ মে. টন | ||
মোট খাদ্য চাহিদার পরিমাণ | ৮৯৫৯৬ মে. টন | ||
মোট খাদ্য ঘাটতির পরিমাণ | ০ মে. টন | ||
মোট খাদ্য উদ্বৃত্ত এর পরিমাণ | ১৬৫৮১ মে. টন | ||
বীজ, গোখাদ্য ও অন্যান্য অপচয় এর মোট পরিমাণ | ১৪২৭৩ মে. টন | ||
শস্য নিবিড়তার শতকরা হার | ২১৬ % |
অবকাঠামোর তথ্য | |||
---|---|---|---|
খাদ্য গুদাম এর সংখ্যা | ১ টি | ||
কোল্ড স্টোরেজ এর সংখ্যা | ১ টি | ||
অনান্য কৃষি স্থাপনার সংখ্যা | ৫ টি | ||
ইট ভাটার সংখ্যা | ৭০ টি |
প্রাকৃতিক ও কৃষি বৈচিত্র্য | |||
---|---|---|---|
নদী ও খাল এর সংখ্যা | ৬ টি | ||
হাওড় এর সংখ্যা | ০ টি | ||
বিল/বাওড় এর সংখ্যা | ১০ টি | ||
স্থায়ী জলাশয় এর সংখ্যা | ১৬ টি | ||
নার্সারি এর সংখ্যা | ১৩ টি | ||
স্থায়ী ফলবাগান এর সংখ্যা | ১৫৫০ টি |
ভূমিরূপ অনুযায়ী জমির পরিমাণ | |||
---|---|---|---|
এ.ই.জেড. নম্বর | ১০,১১,২৬ | ||
নদী/হাওড়/বিল/বাওড় এর মোট আয়তন | ৪৫২০ হেক্টর | ||
স্থায়ী জলাশয় এর মোট আয়তন | ৩৭৫৫ হেক্টর | ||
সারা বছর/সাময়িক জলাবদ্ধ এলাকার মোট আয়তন | ৬৫৩ হেক্টর | ||
উঁচু জমির মোট আয়তন | ৬৫৩৩ হেক্টর | ||
মাঝারী উঁচু জমির মোট আয়তন | ১৫৫৫১ হেক্টর | ||
মাঝারী নিচু জমির মোট আয়তন | ১০৩৭৮ হেক্টর | ||
নিচু জমির মোট আয়তন | ৮২৫০ হেক্টর | ||
অতি নিচু জমির মোট আয়তন | ৪৫২০ হেক্টর |
মাটির গঠনগত বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী জমির পরিমাণ | |||
---|---|---|---|
এঁটেল মাটি-জমির মোট আয়তন | ১৩৪৫০ হেক্টর | ||
এঁটেল দোআঁশ মাটি-জমির মোট আয়তন | ১১২০ হেক্টর | ||
দোআঁশ মাটি-জমির মোট আয়তন | ১৩৫২১ হেক্টর | ||
বেলে দোআঁশ মাটি-জমির মোট আয়তন | ১০১৩ হেক্টর | ||
বেলে মাটি-জমির মোট আয়তন | ২৯৫০ হেক্টর |
উদ্যান ফসলের জমির পরিমাণ | |||
---|---|---|---|
স্থায়ী ফলবাগান এর মোট আয়তন | ৫২১০ হেক্টর | ||
বনজ বৃক্ষের আচ্ছাদন এর মোট আয়তন | ৫০ হেক্টর | ||
ঔষধী বৃক্ষ আবৃত জমির মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
অন্যান্য বৃক্ষ দ্বারা আচ্ছাদিত জমির মোট আয়তন | ১০ হেক্টর |
ফসল উৎপাদন অনুযায়ী জমির পরিমাণ | |||
---|---|---|---|
এক ফসলী জমির মোট আয়তন | ৪৮২৯ হেক্টর | ||
দুই ফসলী জমির মোট আয়তন | ১৭৯০ হেক্টর | ||
তিন ফসলী জমির মোট আয়তন | ৯৭৬৫ হেক্টর | ||
তিন এর অধিক ফসলী জমির মোট আয়তন | ৪০ হেক্টর | ||
আবাদযোগ্য কিন্তু স্থায়ীভাবে পতিত জমির মোট আয়তন | ১০ হেক্টর | ||
অনাবাদী জমির মোট আয়তন | ১৩১৩৮ হেক্টর |
শস্য বিন্যাস | জমির আয়তন ( হেক্টর) | জমির শতকরা হার |
---|---|---|
১। বোরো-আউশ-মাসকলাই | ৮৪১০.০০ | ৮৭.০০ % |
২। বোরো-আউশ-রোপাআমন | ৩১৮০.০০ | ৯৮.০০ % |
৩। বোরো-পতিত-রোপাআমন | ৩১৮০.০০ | ৮৯.০০ % |
৪। বোরো/সরিষা-পতিত-পতিত | ৩১০.০০ | ৯৪.০০ % |
৫। পতিত-পতিত-রোপাআমন | ৫১৫০.০০ | ৮৯.০০ % |
৬। গম-আউশ-মাসকলাই | ১৪৫০.০০ | ৮৭.০০ % |
৭। সরিষা-আউশ-মাসকলাই | ১৫২০.০০ | ৮৮.০০ % |
৮। সবজী-আউশ-পতিত | ১২৫০.০০ | ৯৭.০০ % |
৯। সবজী-আউশ-মাসকলাই | ১৫৫০.০০ | ৯০.০০ % |
১০। আখ-আখ-আখ | ৪৬০.০০ | ৮৭.০০ % |
মৌসুমের নাম | ফসলের নাম | ফসলের জাত | আওতাধীন জমির আয়তন |
---|---|---|---|
১। রবি | ধান | ১১৭৮০.০০ | |
২। খারিফ-১ | ধান | ১৭১৯০.০০ | |
৩। খারিফ-২ | ধান | ৯১২০.০০ | |
৪। রবি | গম | ৩০১৫.০০ | |
৫। খারিফ-১ | ভুট্টা | ১৯৯০.০০ | |
৬। রবি | সরিষা | ২৫৯০.০০ | |
৭। রবি | মাসকলাই | ১৩১৭০.০০ | |
৮। রবি | মসুর | ৩৫০.০০ |
উপকরন নাম | উপকরন শ্রেণী | সংখ্যা | জমির-আয়তন |
---|---|---|---|
১। পাওয়ার টিলার | ০ | ০ |
প্রকল্পের নাম | অবস্থা |
---|---|
১। ন্যাশনাল এগ্রিকালচারাল টেকনোলজি প্রোগ্রাম-ফেজ-II প্রজেক্ট (এনএটিপি-২) | চলমান |
২। উত্তম কৃষি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে খাদ্য নিরাপত্তার জন্য পরিবেশ বান্ধব বিষমুক্ত নিরাপদ ফসল উৎপাদন কর্মসূচি | চলমান |
৩। "চাষী পর্যায়ে উন্নতমানের ডাল, তেল ও পেঁয়াজ বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ প্রকল্প (২য় পর্যায়)" | চলমান |
৪। "কৃষক পর্যায়ে উন্নতমানের ডাল, তেল ও মসলা বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ প্রকল্প (৩য় পর্যায়)" | চলমান |
৫। আইপিএম কৌশলের মাধ্যমে নিরাপদ ফসল উৎপাদন প্রকল্প | চলমান |
৬। দ্বিতীয় শস্য বহুমুখীকরণ প্রকল্প (এসসিডিপি) | সমাপ্ত |
৭। খামার যান্ত্রিকীকরণের মাধ্যমে ফসল উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্প-২য় পর্যায় | চলমান |
৮। "আইএফএম কম্পোনেন্ট, কৃষি উৎপাদন ও কর্মসংস্থান কর্মসূচি" | চলমান |
৯। "চাষী পর্যায়ে উন্নতমানের ধান, গম ও পাট বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ প্রকল্প" | চলমান |
কৃষি, মাটি ও আবহাওয়া সম্পর্কে বিশেষ তথ্য | |||
---|---|---|---|
এ উপজেলার মাটি এঁটেল, দো-আঁশ, বেলে দো-আঁশ ও বেলে মাটি। বরেন্দ্র এলাকার অধিকাংশ মাটি এঁটেল, চরাঞ্চলের মাটি দো-আঁশ, বেলে দো-আঁশ। অন্যান্য স্থানের মত এ উপজেলা ক্রান্তীয় মৌসুমী জলবায়ুর অন্তর্গত। এখানে ষড়ঋতুর মধ্যে প্রধানত: তিনটি মৌসুম জোরালো ভাবে পরিলক্ষিত হয়। বর্ষা মৌসুম অক্টোবর মাস পর্যন্ত স্থায়ী হয় এবং এই সময়ে প্রায় ৯২ ভাগ বৃষ্টিপাত হয়। শীত মৌসুমে প্রচন্ড শীত অনুভূত হয় এবং আবহাওয়া অত্যান্ত শুস্ক থাকে। গ্রীষ্ম মৌসুমে চরম উষ্ণ তাপমাত্রা বিরাজ করে ফলে খাল,বিল নদীনালা শুকিয়ে যায় এবং ফসল আবাদে ব্যাঘাত সৃষ্টি হয়। | |||
কৃষির চ্যালেঞ্জ | |||
১. খরা প্রবণতা ২. আগাম বন্যা ৩. নদী ভাঙ্গন ৪. ভূগর্ভস্থ পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়া ৫. কৃষি জমি অকৃষিখাতে ব্যবহার ৬. ভূ-উপরস্থ পানির ব্যবহারের মাধ্যমে সেচ প্রদানে অপ্রতুল্যতা | |||
কৃষিতে সম্ভাবনা | |||
১. ফ্রুট ব্যাগিং ব্যবহার করে নিরাপদ পদ্ধতিতে ফল উৎপাদন ২. ভার্মি কম্পোষ্ট, কুইক কম্পোষ্ট ও কেচো কম্পোষ্ট ব্যবহার ৩. ভূট্টার উৎপাদন বৃদ্ধি ৪. এক ফসলী জমি দুই ফসলে এবং দুই ফসলী জমি তিন ফসলে রুপান্তর | |||
সম্ভাবনাময় ফসল | |||
১. হাইব্রিড ভূট্টা ২. মাল্টা ৩. নাবী পাট বীজ ৪. টমেটো | |||
অর্জন / সাফল্য | |||
১. বোরো মৌসুমে ১০০% উফসী ও হাইব্রিড ধানের আবাদ হচ্ছে ২. ভূট্টার আবাদ উত্তোরত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। ৩. বরেন্দ্র এলাকায় মাল্টা ও পেয়ারার বাগান ব্যাপক সম্প্রসারণ হয়েছে। ৪. পেয়ারা ও আমে ব্যাগিং পদ্ধতি সম্প্রসারণ যা নিরাপদ ফল উৎপাদনে ভূমিকা রাখছে ৫. জমি চাষে শতভাগ যান্ত্রিকীকরণ এবং কৃষক পর্যায়ে মানসম্মত বিভিন্ন ফসলের বীজ সংরক্ষণ |
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
জাতঃদেশী জাতঃ সাধারনত বাংলা, মিঠা, সাচি, কর্পূরী, গ্যাচ, নাতিয়াবাসুত, উজানী, মাঘি, দেশী, বরিশাল ও ঝালি প্রভৃতি জাতের পান বরজে চাষ করা হয়উপযোগী জমি ও মাটিঃপান চাষের জন্য দরকার উঁচু, বন্যামুক্ত, বেলে দোআঁশ বা এটেল দোআঁশযুক্ত জমি। (ছায়াযুক্ত নাতিশীতোষ্ণ আবহাওয়া পান চাষের জন্য ভাল)।বীজঃবীজের হারঃ কাটিং সামান্য কাৎ করে (৪৫ ডিগ্রী) অর্ধেক অংশ মাটির ভেতর এবং বাকি অংশ চোখ বা মুকুল মাটির ওপর রাখা হয়। দ্বিসারি পদ্ধতিতে ৩-৬ ইঞ্চি লম্বা কাটিং লাগে শতক প্রতি ৪০০-৫০০ টি।জমি তৈরীঃজমি চাষঃ জমিকে আগাছামুক্ত, সমতল ও উঁচু করে তৈরি করে প্রতি ৬০ সে.মি পর পর ২০ সে.মি চওড়া করে নালা তৈরি করে নিতে হয়। বরোজের বাইরে একটি বড় নিকাশ নালার সাথে ছোট নালাগুলোকে যুক্ত করে দিতে হয়।বপন ও রোপন এর পদ্ধতিঃবপন ও রোপন এর সময়ঃ সাধারণত বর্ষাকাল বা আষাঢ় মাস চারা লাগানোর উপযুক্ত সময়।রোপনঃ বরোজের ভেতরে চারিদিকে ২৫ ইঞ্চি চওড়া রাস্তা রাখতে হয়। প্রতিটি বেড ৫০ ইঞ্চি চওড়া করে তৈরি করে নেয়া দরকার। প্রতিটি বেডে দুই লাইনে চারা রোপণ করতে হয়। একটি লাইন থেকে আরেকটি লাইনের দূরত্ব ১২-১৫ ইঞ্চি রাখতে হয়। আবার প্রতি দুই বেডের মাঝখানে ১২ ইঞ্চি নালা রাখা দরকার।সার ব্যবস্থাপনাঃসারের নামঃ তিলের খৈল বা নিম তৈল, টিএসপি, এমওপি, ইউরিয়া ও এসএসপি।সার প্রয়োগের সময়ঃ প্রাথমিক ভাবে জমি তৈরির সময় শেষ চাষের পর মাটিতে একর প্রতি ২০০ কেজি তিলের খৈল বা নিম তৈল, ৪০ কেজি টিএসপি ও ৬০ কেজি এমওপি সার মিশিয়ে দেয়া দরকার। পরবর্তিতে প্রতি শতক জমির জন্য খৈল ২০ কেজি, ২.৫ কেজি এসএসপি, ৬০০ গ্রাম এমওপি এবং ১.৮ কেজি ইউরিয়া সার সমান চার ভাগ করে বছরে ৪ বার জমিতে প্রয়োগ করতে হয়।আগাছা দমনঃসময়ঃ কাটিং এর গোড়ার আস পাশে আগছা হলে, আগাছা পরিষ্কার করতে হবে।দমন পদ্ধতিঃ ছোট কোদাল/নীড়ানির সাহায্যে আগাছা পরিষ্কার করা যেতে পারে।সেচ ব্যবস্থাঃসেচের সময়ঃ পরিমিত পানি / সেচ দিতে হবে এবং চারা রোপণের পর ঝাঝরি দিয়ে হালকা সেচ দিতে হবে।পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা থাকতে হবে। বেশি পানি তাকলে তা বের করে দিতে হবে।রোগ ও পোকামাকড় দমন প্রতিকার:গোড়া পঁচা:এটি এক ধরণের ছত্রাকের আক্রমণের কারনে হয়ে থাকে। বোঁর্দে মিশ্রণ দিযে মাটি শোধন করলে রোগের আক্রমণ কম হয়। আক্রমণ বেশি হলে ডায়থেন এম-৪৫ বা রিডোমিল গোল্ড/ফলিও গোল্ড ছত্রাক নাশক ২.৫ গ্রাম/লি. পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করতে হয। রিডোমিল গোল্ড/ফলিও গোল্ডপানের লিফ স্পটপ্রাউড ২৫ ইসি ১মিলি/লি. হারে স্প্রে করতে হবে। প্রাউড ২৫ ইসিরিডোমিল গোল্ড এম জেড ৬৮ ডব্লিউ জি- ২.৫ গ্রাম / লি. পানি রিডোমিল গোল্ড এম জেড ৬৮ ডব্লিউ জিটিলথ ২৫০ ইসি; ০.৫ এম এল / লি. পানি টিলথ ২৫০ ইসিপানের পাতা পঁচা:নিউবেন ৭২ ডব্লিউ পি-২.৫ মিলি/লি হারে স্প্রে করতে হবে। নিউবেন ৭২ ডব্লিউ পিবিশেষ পরিচর্যাঃরোপণ পরবর্তী পরিচর্যা: কাটিং থেকে অনেক সময় অনেকগুলো চারা জন্মে, সেৰেত্রে অপ্রয়োজনীয় চারা তুলে পাতলা করে দিতে হবে। লতা বাড়তে বাড়তে বরোজের ছাউনি বা ছাদে ঠেকে গেলে নীচের দিকের পাতা তুলে রতাটি নামিয়ে দিতে হয়। এতে পান পাতার আকার স্বাভাবিক থাকে এবং ফলনও বেশি পাওয়া যায়। বছরে ৩/৪ বার গোড়ার মাটি তুলে দেয়া দরকার।বরোজ তৈরিপান গাছকে ছায়া দেয়া ও প্রবল বাতাসের হাত থেকে রৰা করার জন্য উন্নতমানের বরোজ তৈরি করা একান্ত জর্বরি। বরোজ তৈরিতে পাকা বাঁশ/খুঁটি, বাঁশের চটা, ছন বা কাশ জাতীয় ঘাস, খড় এসবের দরকার হয়। বরোজ তৈরির জন্য প্রথমে ২.৫-৩.০ মিটার লম্বা পাকা বাঁশের খুঁটি তৈরি করে গোড়ায় আলকাতরার প্রলেপ দিতে হবে। এতে বরোজে উঁইয়ের আক্রমণ হবে না। খুঁটি চারিদিকে পোঁতার পর তাতে বাঁশের চটা, ছন/খড় দিয়ে ছাউনি ও শুকনা কলাপাতা, খেজুর পাতা, সুপাড়ি পাতা এসব দিয়ে বেষ্টনী বা বেড়া দেয়া হয়। ভেতরে চারা রোপনের পর প্রয়োজনমত কাঠি দিয়ে বেঁধে দেয়া হয়।লতা নামানো:পানের লতা বরজের (পান চাষের জন্য তৈরি ছাউনি বা ঘর) ছাউনি পর্যন্ত (২-২.৫ মিটার উচ্চতা) পৌঁছালে তা টেনে নিচে নামিয়ে পাতাছাড়া অংশকে পেঁচিয়ে মাটি দিয়ে ঢেকে দিতে হবে। একে বলে পানের লতা নামানো। বছরে সাধরাণত দু’বার (১৫ ফেব্রুয়ারি-১৫ এপ্রিল এবং ১৫ জুলাই-১৫ সেপ্টেম্বর) পানের লতা নামানো হয়। গাছের বৃদ্ধির উপর নির্ভর করে লতা নামাতে হবে। বৃদ্ধি বেশি হলে ঘনঘন নামাতে হবে। লতা নামানোর আগে সংগ্রহ করার যোগ্য সব পান তুলে ফেলতে হবে। লতার উপরের ১২-২০ ইঞ্চি অংশ মাটির উপরে রেখে নিচের অংশটুকু গোল করে অথবা বাংলা ৪ এর মতো করে পেঁচিয়ে মাটির নিচে পুঁতে দিতে হবে।ফসল কাটাঃসময়ঃ বর্ষাকালে চারা রোপণ করা হলে ৫-৬ মাস পর থেকেই পাতা তোলা শুরু করা যায়। নিচের দিকের পাতা আগে তুলতে হয়। এতটি পাতা সম্পূর্ণভাবে পরিণত হতে ৬-৮ সপ্তাহ সময় দরকার হয়।পদ্ধতিঃ সাধারনত হাত দিয়ে পান পাতা তুলতে হয়। লতার নিচের দিকের পাতা আগে তুলতে হয়।পরিবহণ ব্যবস্থাঃপরিবহণ পদ্ধতিঃ বাঁশ ও কলাপাতা দিয়ে মোড়কে বেধে পরিবহণ করা যেতে পারে।পরিবহণের মাধ্যমঃ ভার / বাইঙ্কা / ভ্যান / ট্রাকের মাধ্যমে পরিবহন করতে হবে।প্যাকেজিং:প্যাকেজিং পদ্ধতিঃ ভালো পান পাতা বাছায়ের পর তা ভেজা কাপর বা কলা পাতা দিয়ে মোড়কে সাজাতে হবে। মাঝে মাঝে পানি ছিটিয়ে দিতে হবে। একটি মোড়কে ১০ হাজার এর বেশি পান রাখা ঠিক নয়।সংরক্ষণ পদ্ধতিঃস্বল্প পরিসরেঃ পাতা বেশিক্ষণ সতেজ রাখার জন্য প্যাকিং করার সময় একটু পানি ছিটিয়ে দিতে হবে। মোড়োকে সাজানোর পর ২-৩ দিন সংরক্ষণ করা যায়।সূত্র :AIS
আম হচ্ছে বাংলাদেশে সবচেয়ে জনপ্রিয় ফল। আমকে তাই ফলের রাজা বলা হয়। আমের মুকুল আসা ও ফল ধরার সময়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কাঙ্খিত ফলন পেতে এ সময় যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া অপরিহার্য। কেননা সঠিক...
ঢেমসি যার ইংরেজি নাম Buck Wheat যা একটি দানাদার ফসল। ইহার চাল এবং আটাতে রয়েছে অতিমাত্রায় প্রোটিন, মিনারেল এবং ফাইবার যাহা আমাদের উত্তম খাদ্য। আরো রয়েছে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ,...
কৃষিমন্ত্রী ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক এমপি বলেছেন, হাওরে পর্যাপ্ত পরিমাণ ধান হয়, যা দেশের খাদ্য...
সফলভাবে বোরো ধান ঘরে তুলতে পারলে খাদ্যের কোন সংকট হবে না: কৃষিমন্ত্রীসারা দেশের বোরো ধান সফলভাবে...
ছাদ বাগানে টবে ড্রাগন ফল চাষ পদ্ধতিড্রাগন ফল মূলত আমেরিকার প্রসিদ্ধ একটি ফল যা বর্তমানে আমাদের দেশেও ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। আমাদের দেশে সর্বপ্রথম ২০০৭ সালে থাইল্যান্ড, ফ্লোরিডা ও...